এই পানির বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত অজানা উপকার গুলি জেনে নিনঃ

• পবিত্র কাবা থেকে মাত্র ২০ মিটার দূরে অবস্থিত ৩০ মিটার গভীরের এ কূপের পানির ফজিলত অনেক। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘ভূপৃষ্ঠের শ্রেষ্ঠ পানি জমজম জমজম কূপের পানির রাসায়নিক গঠন অ্যালকালাইন প্রকৃতির, যা শরীরের অতিরিক্ত এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। গ্যাস্ট্রিক, আলসার ও হৃদযন্ত্রে গঠিত বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণ করে।
• এতে রয়েছে খাদ্যের বৈশিষ্ট্য ও রোগ থেকে মুক্তি।’ (আলমুজামুল কাবির : ১১১৬৭; মাজমাউয যাওয়ায়েদ : ৫৭১২)।
• রাসুল (সা.) রোগীদের ওপর জমজমের পানি ছিটাতেন এবং তাদেরকে তা পান করতে দিতেন। রোগমুক্তির জন্য জমজমের পানি পান করার অসংখ্য ঘটনা রয়েছে।
• আল্লাহর রসুল আরো বলেন, ‘যে উদ্দেশ্যে জমজমের পানি পান করা হবে তা পূরণ হবে। যদি তুমি রোগমুক্তির জন্য তা পান করো আল্লাহ তোমাকে সুস্থ করে দেবেন।’ (মুসতাদরাকে হাকেম : ১৭৩৯)
• আল্লামা জালালুদ্দিন সুয়ুতি (রহ.) বলেন, হাফিজ ইবনে হাজার আসকালানি (রহ.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি জমজমের পানি পান করেছিলাম স্মৃতিশক্তিতে হাফিজ শামসুদ্দিন জাহাবি (রহ.)-এর স্তরে পৌঁছার নিয়তে। সুয়ুতি বলেন, ইবনে হাজার ওই স্তরে পৌঁছেছিলেন; বরং তার স্মৃতিশক্তি আরও অধিক প্রখর হয়েছিল। (তাবাকাতুল হুফফাজ : ১/৫২২)। 
• হজরত আবু জর গিফারি (রা.) ইসলাম গ্রহণ করে যখন মক্কায় এসেছিলেন, তখন তিনি শুধু জমজমের পানি পান করে ৩০ দিন কাটিয়েছিলেন। (যাদুল মায়াদ : ৪/৩৯৩)। 
• জাপানী গবেষকদের মতে জমজমের পানি আশ্চর্যজনকভাবে দেহের সেল সিস্টেমের শক্তির মাত্রা বাড়িয়ে তোলে।
• জমজমের পানিতে ফ্লুরাইডের উপস্থিতি থাকায় এর জীবাণুনাশক ক্ষমতাও আছে।

    নিয়ত পূরণে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনায় এ পানি পান করতে এখুনি অর্ডার করুন